[পূর্ণ রেজ্যুলেশনে দেখার জন্য ছবির ওপর ক্লিক করুন] |
■ স্ট্যাচু স্থাপনের জন্য প্রথমেই ধানি জমির বিশাল কোনো মাঠ বেছে নেওয়া হবে। স্থানীয় এলাকাবাসীর অনিবার্য বিক্ষোভের মুখে পড়ে খোঁজা হবে জলাভূমি। এ জন্য এক একর জায়গা যথেষ্ট হলেও অধিগ্রহণ করা হবে কমপক্ষে ১০০ একর। দেশের স্বার্থে সেখানে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে একটি ‘বঙ্গবন্ধু সিটি’ এবং বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে একটি ‘জিয়া সিটি’ স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।
■ স্ট্যাচু অব লিবার্টির নাম পরিবর্তন করে বঙ্গবন্ধু টাওয়ার করার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের পক্ষ থেকে জোর দাবি জানানো হবে। এর জবাবে বিএনপির পক্ষ থেকে ততোধিক জোরালো যুক্তি তুলে ধরা হবে, কেন ওটাকে ‘জিয়া স্মৃতি ভাস্কর্য’ নামকরণ করা জরুরি। তবে ঢাকার মার্কিন দূতাবাস এ জন্য অবধারিত উদ্বেগ প্রকাশ করার পর দুই পক্ষই আপাতত চুপ যাবে। নগ্ন মার্কিন হস্তক্ষেপের প্রতিবাদে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি ১৩ সদস্যবিশিষ্ট (ব্যানারসহ) একটি মিছিলের আয়োজন করবে।
■ নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়ার আগেই স্ট্যাচু অব লিবার্টির উদ্বোধন করবেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। পরে ক্ষমতায় এসে সাড়ম্বরে দ্বিতীয়বার উদ্বোধন ঘোষণা করবেন ক্ষমতাসীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ নিয়ে পক্ষকাল ধরে বিবৃতি-পাল্টা বিবৃতি চলবে।
■ এই ধরনের নারীমূর্তি স্থাপনকে নারীনীতি বাস্তবায়নের জঘন্য কূটকৌশল হিসেবে অভিহিত করে মুফতি ফজলুল হক আমিনী একটি অর্ধদিবস হরতাল আহ্বান করবেন। এ ছাড়া স্ট্যাচু অব লিবার্টি স্থাপনের মাধ্যমে ইঙ্গ-মার্কিন-ভারতীয় আধিপত্যবাদী চক্র সুগভীর চক্রান্ত করছে বলে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করবেন জাগপা দলের সভাপতি শফিউল আলম প্রধান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন