[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
নেই, নেই আর নেই! বিদ্যুৎকেন্দ্র থাকলে যন্ত্রপাতি নেই, যন্ত্রপাতি থাকলে জ্বালানি নেই, জ্বালানি থাকলে উৎপাদন নেই, খাম্বা থাকলে আবার তার নেই। তার থাকলে সেখানে বিদ্যুতের নামগন্ধ নেই। তবে বিদ্যুৎ যে একেবারে নেই, তা নয়। ধনীদের ঘরে অকারণে বিদ্যুৎ জ্বলছে, গরিবের ঘরে মুখখানি দেখার আলোও থাকছে না। এমন এক পরিস্থিতিতে প্রথম আলোর খবরে বলা হচ্ছে, খোদ ক্ষমতাসীন মহাজোটের অনেক সাংসদই গ্রামের বাড়ি যেতে ভয় পাচ্ছেন বিদ্যুৎ-সমস্যার কারণে। সংবাদ যদিও মর্মস্পর্শী-হূদয়বিদারক, তবে সেটিই স্বাভাবিক। কারণ, লোডশেডিং নিরসনে এই বছরে কোনো সুসংবাদ নেই, আগামী বছরে নেই—এমনকি তার পরেও কিছু আছে বলে কারও জানা নেই। ষড়ঋতুজুড়ে সরকারি তরফ থেকে কেবল পুঁথিপাঠের ভঙ্গিতে সুরে সুরে বিরতিহীনভাবে গাওয়া হচ্ছে, আগামী অমুক সালের মধ্যে তমুক হাজার-কোটি মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদিত হবেই হবে।
[ বড়ো আকারে দেখার জন্য ছবির ওপরে ক্লিক করুন ] |
কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ হোক কিংবা আশুগঞ্জ তাপবিদ্যুৎ অথবা হোক ভুটান কি ত্রিপুরা থেকে আমদানিকৃত—কঠোর মাননিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে, সম্ভব হলে কয়েক পদের ভিটামিনসহ এই বিদ্যুৎ সরাসরি প্যাকেটজাত হবে কেন্দ্র থেকে। এরপর সুদৃশ্য প্যাকেটে ভিন্ন ভিন্ন রং ও গন্ধে সেটি গ্রাহকের হাতে পৌঁছে যাবে শহর-বন্দর-গ্রাম-গঞ্জের মুদি দোকানগুলোর মাধ্যমে। যার যেটি যতক্ষণ প্রয়োজন, চাহিদামতো কিনে নেবেন। তাতে লোডশেডিং তো বটেই, বন্ধ হবে সিস্টেম লস, মাসে মাসে থাকবে না অহেতুক বিলের ঝামেলা। তবে সতর্কতা শুধু একটি ক্ষেত্রে। প্যাকেটের বেলায় সমস্যা নেই, শুধু বোতল-বিদ্যুৎ কিনলে সেটি ব্যবহারের আগে উত্তমরূপে ঝাঁকিয়ে নিতে ভুলবেন না।
সংযুক্তি
ফেসবুক ফ্যান পেইজ ১ □ ফেসবুক ফ্যান পেইজ ২ □ ফেসবুক ফ্যান পেইজ ৩
প্রকাশকাল : ৩০ এপ্রিল ২০১২
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন