আরাফাতুল ইসলাম প্রতি বছর বায়বীয় সব রিপোর্ট উৎপাদন করে ঘাম ঝরালেও ডয়েচে ভেলে ব্লগ পুরস্কার নিয়ে কখনোই আমার তেমন আগ্রহ ছিল না। তার প্রধান কারণ পুরস্কার পেলেও আমি নিজের পরিচয় প্রকাশ করতে রাজি নই। সুতরাং যাওয়াও হবে না। এই প্রতিযোগিতা নিয়ে অন্য কোনো দেশেও ব্লগারদের মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না। তবু গতবার তৃতীয় সেরা ব্লগার হয়েছিলাম পাঠকের ভোটে। সপ্তাহখানেকের জন্য জার্মানি ভ্রমণ ছাড়া এর আর কোনো প্রাপ্তি আছে বলে আমার জানা নেই। তবে কিছু পরিবর্তন নিশ্চয়ই আসে। যেমন গতবারের বিজয়ী আলী মাহমেদ ভালোই লিখতেন আগে, ডয়েচে ভেলের পুরস্কার জিতে আসার পর তিনি হয়ে উঠেছেন ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘের (টিএমএসএস) অনলাইন ভার্সন। স্কুল-টিস্কুল করছেন শুনলাম, এতোদিনে ক্ষুদ্রঋণ বিতরণের দিকেও হয়তো ঝুঁকে থাকবেন। ঘটনা হল, চলতি বছর ওই জিনিস আবার শুরু হয়েছে। সেটা নিয়ে ঘটছে মজার মজার কাণ্ড।
প্রতিযোগিতায় কোটা প্রথা
সেরা লেখক, সেরা অভিনেতা-অভিনেত্রী বা এরকম সেরা কোনো কিছুর পুরস্কার কি গ্রামের বাড়ি বা জেলা বা গোত্র দেখে দেওয়া হয়? না। সেরা ব্লগার এক ব্লগ থেকে ১০ জনও হতে পারেন, আবার একজনও হতে পারেন, এমনকি কেউই নাও হতে পারেন - মানটাই সর্বাগ্রে। কিন্তু ডয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগ এবার রেজওয়ানকে সামনে রেখে কোটাভিত্তিতে ব্লগার মনোনয়ন দিয়ে নজিরবিহীন এক কাণ্ড ঘটাল। অনলাইন কোটাবাজিতে নিশ্চিতভাবেই এটা হয়ে থাকবে রেকর্ড। নামে 'সেরা ব্লগার নির্বাচন', কিন্তু আদতে পুরো মনোনয়নটা দেখে মনে হল ডয়েচে ভেলের উদ্যোগে বিভিন্ন পেশার ব্যক্তি নিয়ে একটি বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের কমিটি অথবা গ্রাম পঞ্চায়েৎ গঠিত হয়েছে। এই কোটা বা গোত্রভিত্তিক মনোনয়নটা দেখা যাক একনজর-
আমারব্লগ কোটা : অমি রহমান পিয়াল, আরিফ জেবতিক, সাবরিনা।
ক্যাডেট কলেজ ব্লগ কোটা : সাইফ শহীদ।
আমরাবন্ধু কোটা : শওকত হোসেন মাসুম।
সামহোয়্যারইন ব্লগ কোটা : ইমন জুবায়ের।
সচলায়তন কোটা : হিমু, মেহদী হাসান খান।
ব্যক্তিগত ব্লগ কোটা : হরপ্পা, তানবীরা এবং অন্যান্য।
পার্বত্য চট্টগ্রাম কোটা : আদিবাসী ব্লগ।
এবং এই প্রথম কলিকাতা কোটা : বিবর্ণ কবিতা, দিগন্ত।
এই কোটাবাজি হালাল করতে নিরীহ নির্বিরোধ কয়েকজনকে তালিকায় ঢোকানো জরুরি ছিল। ফলে এক চিপা, যেখানে শীত-গ্রীষ্ম-ঝড়-ঝঞ্ঝায় সবসময়ই মাত্র তিনজন ব্লগার (একজন জামাল ভাস্কর) অনলাইনে থাকেন, সেখান থেকে ধরে আনা হল প্রিয় ব্লগার শওকত হোসেন মাসুমকে। তবে ভাবমূর্তি মোটাতাজাকরণ প্রকল্পের আওতায় মনোনয়ন পেয়েছেন তিন ব্যক্তি এবং একটি ব্লগসাইট-
১. অমি রহমান পিয়াল : একটি পর্নো সাইটের সঙ্গে জড়িয়ে ব্লগ থেকে প্রায় নির্বাসিত।
২. হিমু : মুসা ইব্রাহিমকে নিয়ে ব্লগমণ্ডলের সবচেয়ে জঘন্য মিথ্যাচার এবং পরে ক্ষমাপ্রার্থনার পর ভাবমূর্তি সংকট।
৩. আরিফ জেবতিক : ব্লগ থেকে স্বেচ্ছানির্বাসিত হয়ে ফেসবুকের ওয়ালে আশ্রয় গ্রহণ। ব্লগার হিসেবে তারও ভাবমূর্তি সংকট চরমে।
৪. আমারব্লগ : প্রায় ব্লগারশূন্য এই পাঠকবিহীন ব্লগটি ধুঁকছে জন্ম থেকেই। সম্ভবত তাদের ধারণা জন্মেছে ডয়েচে ভেলে ব্লগ পুরস্কারকে আশ্রয় করে ব্লগটি প্রাণ ফিরে পেতে পারে। মনোনয়নপ্রাপ্ত আরিফ জেবতিক ও অমি রহমান পিয়াল আবার এই ব্লগের পরিচালনামণ্ডলীর সক্রিয় সদস্য।
ব্লগ বিচারক এই প্রতিভাবানটি কে?
রেজওয়ান এবার ডয়েচে ভেলে ব্লগ পুরস্কারে বাংলা বিভাগের একমাত্র বিচারক। তিনি মূলত অনুবাদকই, ব্লগার হিসেবে ধরলে মাঝারি মানের। তার মহিমা গাইতে গিয়ে থার্ড ওয়ার্ল্ড ভিউ নামের যে ব্লগের কথা প্রায়ই উচ্চস্বরে প্রচার করা হয়, সেটাও ওই অনুবাদ ব্লগই। উদ্ধৃতি ব্লগও বলা যেতে পারে, দশটার মধ্যে নয়টা লেখাই পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে শেষ। সবচেয়ে বড়ো কথা, বাংলাতে যার মানসম্পন্ন লেখালেখি নেই, সেই তিনি এবার বাংলা ভাষার যাবতীয় ব্লগের বিচারকের দায়িত্ব পেয়েছেন ডয়েচে ভেলে বাংলা সেকশানের অনুগ্রহে।
প্রশ্ন হচ্ছে, রেজওয়ান সেখানে আচমকা বিচারকের আসনে বসলেন কী করে? সাড়ে পাঁচ বছরে বাংলা ব্লগে যার পাঠকসংখ্যা নিতান্তই নগণ্য, সাদামাটা এক ইংরেজি ব্লগ নিয়ে যিনি প্রায় বনবাসে আছেন, সেই লোক কোন্ পথেই বা সাঁই ডয়েচে বাবার দর্শন পেলেন? উত্তরটা জানা যাক রেজওয়ানের নিজের মুখেই-
তার বাবা নজরুল ইসলাম ডয়েচে ভেলেতে কর্মরত ছিলেন এককালে। সেই সূত্রে বাংলা বিভাগ তার চাচা সম্পর্কীয়। সুতরাং হিসেব অনুযায়ী রেজওয়ান হলেন ডয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগের ভাইপো। বাইরে নানান মহিমা প্রচার করা হলেও বিচারক নিযুক্তির প্রধান যোগ্যতা ওইটাই।
আমরা দেখছি, চাচা-ভাতিজার এই বিচারে প্রাধান্য পেয়েছে কোটাপদ্ধতি, মান নয়। ফলে এটা আদতে বিচার কিনা সেটা নিয়ে প্রশ্ন আসে স্বাভাবিকভাবেই। একে শ্রেফ কোটাবাজি বললেও অত্যুক্তি বোধহয় হবে না। রেজওয়ানের সৌজন্যে বরং এর নাম দিতে পারি 'ডয়েচে ভেলে বাংলা কোটাবাজি'। সঙ্গে এই প্রথম যুক্ত হয়েছে দু আঙ্গুল সমপরিমাণ কাঠিবাজি এবং তিন চামচ সামহোয়্যারইন বিদ্বেষ। গত বছর এই রেজওয়ান প্রকাশ্যে সামহোয়্যার থেকে মনোনয়ন পাওয়া ব্লগারদের বিরুদ্ধে কুৎসামূলক প্রচারণা চালিয়েছিলেন অন্য একটি ব্লগে। প্রসঙ্গত, বাইরে অনেক ভানভনিতা দেখবেন, কিন্তু বাংলা ব্লগ সম্পর্কিত সবকিছুরই সর্বেসর্বা মূলত ডয়েচে ভেলে রেডিওর বাংলা শাখা। বিচারক তারাই ঠিক করে, এমনকি ব্লগার নির্বাচনেও তারা স্বল্পমাত্রার ভূমিকা রাখে।
আগামী পর্বে থাকছে -
ব্লগ প্রতিযোগিতায় মনোনয়ন নিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ
প্রতিযোগিতায় কোটা প্রথা
সেরা লেখক, সেরা অভিনেতা-অভিনেত্রী বা এরকম সেরা কোনো কিছুর পুরস্কার কি গ্রামের বাড়ি বা জেলা বা গোত্র দেখে দেওয়া হয়? না। সেরা ব্লগার এক ব্লগ থেকে ১০ জনও হতে পারেন, আবার একজনও হতে পারেন, এমনকি কেউই নাও হতে পারেন - মানটাই সর্বাগ্রে। কিন্তু ডয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগ এবার রেজওয়ানকে সামনে রেখে কোটাভিত্তিতে ব্লগার মনোনয়ন দিয়ে নজিরবিহীন এক কাণ্ড ঘটাল। অনলাইন কোটাবাজিতে নিশ্চিতভাবেই এটা হয়ে থাকবে রেকর্ড। নামে 'সেরা ব্লগার নির্বাচন', কিন্তু আদতে পুরো মনোনয়নটা দেখে মনে হল ডয়েচে ভেলের উদ্যোগে বিভিন্ন পেশার ব্যক্তি নিয়ে একটি বিদ্যালয় পরিচালনা পরিষদের কমিটি অথবা গ্রাম পঞ্চায়েৎ গঠিত হয়েছে। এই কোটা বা গোত্রভিত্তিক মনোনয়নটা দেখা যাক একনজর-
আমারব্লগ কোটা : অমি রহমান পিয়াল, আরিফ জেবতিক, সাবরিনা।
ক্যাডেট কলেজ ব্লগ কোটা : সাইফ শহীদ।
আমরাবন্ধু কোটা : শওকত হোসেন মাসুম।
সামহোয়্যারইন ব্লগ কোটা : ইমন জুবায়ের।
সচলায়তন কোটা : হিমু, মেহদী হাসান খান।
ব্যক্তিগত ব্লগ কোটা : হরপ্পা, তানবীরা এবং অন্যান্য।
পার্বত্য চট্টগ্রাম কোটা : আদিবাসী ব্লগ।
এবং এই প্রথম কলিকাতা কোটা : বিবর্ণ কবিতা, দিগন্ত।
এই কোটাবাজি হালাল করতে নিরীহ নির্বিরোধ কয়েকজনকে তালিকায় ঢোকানো জরুরি ছিল। ফলে এক চিপা, যেখানে শীত-গ্রীষ্ম-ঝড়-ঝঞ্ঝায় সবসময়ই মাত্র তিনজন ব্লগার (একজন জামাল ভাস্কর) অনলাইনে থাকেন, সেখান থেকে ধরে আনা হল প্রিয় ব্লগার শওকত হোসেন মাসুমকে। তবে ভাবমূর্তি মোটাতাজাকরণ প্রকল্পের আওতায় মনোনয়ন পেয়েছেন তিন ব্যক্তি এবং একটি ব্লগসাইট-
১. অমি রহমান পিয়াল : একটি পর্নো সাইটের সঙ্গে জড়িয়ে ব্লগ থেকে প্রায় নির্বাসিত।
২. হিমু : মুসা ইব্রাহিমকে নিয়ে ব্লগমণ্ডলের সবচেয়ে জঘন্য মিথ্যাচার এবং পরে ক্ষমাপ্রার্থনার পর ভাবমূর্তি সংকট।
৩. আরিফ জেবতিক : ব্লগ থেকে স্বেচ্ছানির্বাসিত হয়ে ফেসবুকের ওয়ালে আশ্রয় গ্রহণ। ব্লগার হিসেবে তারও ভাবমূর্তি সংকট চরমে।
৪. আমারব্লগ : প্রায় ব্লগারশূন্য এই পাঠকবিহীন ব্লগটি ধুঁকছে জন্ম থেকেই। সম্ভবত তাদের ধারণা জন্মেছে ডয়েচে ভেলে ব্লগ পুরস্কারকে আশ্রয় করে ব্লগটি প্রাণ ফিরে পেতে পারে। মনোনয়নপ্রাপ্ত আরিফ জেবতিক ও অমি রহমান পিয়াল আবার এই ব্লগের পরিচালনামণ্ডলীর সক্রিয় সদস্য।
ব্লগ বিচারক এই প্রতিভাবানটি কে?
রেজওয়ান এবার ডয়েচে ভেলে ব্লগ পুরস্কারে বাংলা বিভাগের একমাত্র বিচারক। তিনি মূলত অনুবাদকই, ব্লগার হিসেবে ধরলে মাঝারি মানের। তার মহিমা গাইতে গিয়ে থার্ড ওয়ার্ল্ড ভিউ নামের যে ব্লগের কথা প্রায়ই উচ্চস্বরে প্রচার করা হয়, সেটাও ওই অনুবাদ ব্লগই। উদ্ধৃতি ব্লগও বলা যেতে পারে, দশটার মধ্যে নয়টা লেখাই পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে শুরু পত্রিকার উদ্ধৃতি দিয়ে শেষ। সবচেয়ে বড়ো কথা, বাংলাতে যার মানসম্পন্ন লেখালেখি নেই, সেই তিনি এবার বাংলা ভাষার যাবতীয় ব্লগের বিচারকের দায়িত্ব পেয়েছেন ডয়েচে ভেলে বাংলা সেকশানের অনুগ্রহে।
প্রশ্ন হচ্ছে, রেজওয়ান সেখানে আচমকা বিচারকের আসনে বসলেন কী করে? সাড়ে পাঁচ বছরে বাংলা ব্লগে যার পাঠকসংখ্যা নিতান্তই নগণ্য, সাদামাটা এক ইংরেজি ব্লগ নিয়ে যিনি প্রায় বনবাসে আছেন, সেই লোক কোন্ পথেই বা সাঁই ডয়েচে বাবার দর্শন পেলেন? উত্তরটা জানা যাক রেজওয়ানের নিজের মুখেই-
তার বাবা নজরুল ইসলাম ডয়েচে ভেলেতে কর্মরত ছিলেন এককালে। সেই সূত্রে বাংলা বিভাগ তার চাচা সম্পর্কীয়। সুতরাং হিসেব অনুযায়ী রেজওয়ান হলেন ডয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগের ভাইপো। বাইরে নানান মহিমা প্রচার করা হলেও বিচারক নিযুক্তির প্রধান যোগ্যতা ওইটাই।
আমরা দেখছি, চাচা-ভাতিজার এই বিচারে প্রাধান্য পেয়েছে কোটাপদ্ধতি, মান নয়। ফলে এটা আদতে বিচার কিনা সেটা নিয়ে প্রশ্ন আসে স্বাভাবিকভাবেই। একে শ্রেফ কোটাবাজি বললেও অত্যুক্তি বোধহয় হবে না। রেজওয়ানের সৌজন্যে বরং এর নাম দিতে পারি 'ডয়েচে ভেলে বাংলা কোটাবাজি'। সঙ্গে এই প্রথম যুক্ত হয়েছে দু আঙ্গুল সমপরিমাণ কাঠিবাজি এবং তিন চামচ সামহোয়্যারইন বিদ্বেষ। গত বছর এই রেজওয়ান প্রকাশ্যে সামহোয়্যার থেকে মনোনয়ন পাওয়া ব্লগারদের বিরুদ্ধে কুৎসামূলক প্রচারণা চালিয়েছিলেন অন্য একটি ব্লগে। প্রসঙ্গত, বাইরে অনেক ভানভনিতা দেখবেন, কিন্তু বাংলা ব্লগ সম্পর্কিত সবকিছুরই সর্বেসর্বা মূলত ডয়েচে ভেলে রেডিওর বাংলা শাখা। বিচারক তারাই ঠিক করে, এমনকি ব্লগার নির্বাচনেও তারা স্বল্পমাত্রার ভূমিকা রাখে।
আগামী পর্বে থাকছে -
ব্লগ প্রতিযোগিতায় মনোনয়ন নিয়ে কিছু পর্যবেক্ষণ
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:২০
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৪
লেখক বলেছেন: বাংলা ব্লগের মনোনয়ন নিয়ে বিচারক-ভাইপো এবার যে ঘাপলার আশ্রয় নিলেন, অনলাইনে এরকম সচরাচর দেখা যায় না। চূড়ান্ত বিচার কেমন হবে, সেটা অনুমান করে নিতে কষ্ট হয় না।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৬
লেখক বলেছেন: সম্ভবত প্রাপ্তবয়স্কের কৌতুকই হবে। তবে ভয়ের কিছু নেই। বলে ফেলেন। কৌতুক শুনে বরং একটু হাসি।
৩. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:২৩
রেজওয়ান মাহবুব তানিম বলেছেন: পুরো জিনিসটাই অর্থহীন । এভাবে ভোটাভুটি করে কোনদিনই মান সম্পন্ন ব্লগারের খোজ পাওয়া সম্ভব না ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০৬
লেখক বলেছেন: ডয়েচে ভেলের একটা বাণিজ্যিক স্বার্থ আছে এই প্রতিযোগিতার পেছনে। ভোটাভুটির আগে যে মনোনয়ন পর্ব, সেখানেও এবার বিস্তর ঘাপলা দেখা গেল। ফলে পুরো প্রতিযোগিতাটিই হাস্যকর হয়ে উঠল। এর দায়ভার ডয়চে ভেলের ভাইপো বিচারক রেজওয়ানের। কিছুটা অবশ্য চাচাদের ওপরও বর্তায়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৩
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৫
লেখক বলেছেন: সেটাই। অসৎ কিছু মানুষের জন্য দুনিয়ায় আমাদের দাঁড়ানোর জায়গাগুলো সংকুচিত হয়ে আসছে ক্রমশ।
৬. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৪
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
প্রাথমিকভাবে এটি নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ ছিল আমার ...
দেখতে চাইছিলাম কে হবেন সেরা ব্লগার...
আপনার লেখার পর আগ্রহটা মিইয়ে গেল...
ধন্যবাদ সত্য কথনে...
প্রাথমিকভাবে এটি নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ ছিল আমার ...
দেখতে চাইছিলাম কে হবেন সেরা ব্লগার...
আপনার লেখার পর আগ্রহটা মিইয়ে গেল...
ধন্যবাদ সত্য কথনে...
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৪২
লেখক বলেছেন: ইতিমধ্যে ডয়চে ভেলের এই প্রতিযোগিতা চূড়ান্ত হাস্যকর হয়ে উঠেছে। ডয়চে ভেলের কর্তৃপক্ষের উচিত এখনই এ নিয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া। তবে সেটা তারা করবেন কিনা সন্দেহ আছে।
দেখবেন এই সত্যকথনে অনেকেই অনেক কথা বলবেন। চোখ রাঙাবেন, হেসে উড়িয়ে দেবেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত সত্যটা বলতেই হবে।
দেখবেন এই সত্যকথনে অনেকেই অনেক কথা বলবেন। চোখ রাঙাবেন, হেসে উড়িয়ে দেবেন। কিন্তু শেষপর্যন্ত সত্যটা বলতেই হবে।
৭. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৫
যেড ফ্রম এ বলেছেন: পুরোটাই গোজামিল মনে হচ্ছে। আমি দু' চার লাইন লিখেছিলাম-
ইমন জুবায়েরের জন্য ভোট চেয়ে স্টিকি পোস্ট, ববস্ বেস্ট ব্লগার, ২৪ ঘন্টার বাংলা নিউজ ব্লগ কলিকাতা ব্লগ আরো কতিপয় সমালোচনা
দৃষ্টি আকর্ষন বিভাগে মাথার ঠিক নিচে ব্রাক ব্যাংকের তলায় ইমন জুবায়ের-কে সেরা ব্লগার নির্বাচনের জন্য ভোট চেয়ে একটা পোস্ট ঝুলিতেছে। সবাই পোস্টে গিয়া আহা উহু করিতেছে, কেউ দিনে সাত-সতেরো ভোট দিয়াছে বলিয়া দাবী করিতেছে। সব মিলাইয়া উৎসব মুখর পরিবেশে বুবসে ভোটের বন্যা বহিয়া যাইতেছে বলিয়া মনে হয়।
কিন্তু একি ইমন জুবায়েরের ভোট ২১% হইতে বাড়িয়া ২২ কি ২৩ হইতেছেনা কেন?!! আর ঐদিকে কলিকাতা ব্লগে ভোটের বান ডাকিয়াছে, বুবস বুঝি উপচাইয়া পরিবে। সাবরিনার ব্লগ মনে প্রানে চাহিতেছি সেরা ব্লগ হোক, তাহার সম্পর্কে যতটুকু জানি তাহাতে তাহার সংগ্রামের মূল্য সে পাক কোন আপত্তি করিবোনা। কিন্তু আপত্তি রহিয়াছে কতিপয় বিষয়ে-
১. ১১ তারিখ পর্যন্ত ভোটিং লাইন ওপেন, ভোট দেওয়া যাইতেছে ফেসবুক ও টুইটার হইতে ২৪ ঘন্টা পরপর। ইহা কি আজব নিয়ম বাপু! ডয়েচে ভেলের এই আজগুবী নিয়ম মোটেও মনঃপুত হইতেছেনা। সাইবার ক্যাফে মালিক সমিতির কেহ থাকিলেই হইলো, তাহার প্রিয় ব্লগার নিঃসন্দেহে সেরা বাংলা ব্লগার হইবে। ১০ টা কম্পিউটার আর শ খানেক ফেসবুক আইডি + শ খানেক টুইটার আইডি নির্বাচন করিবে সেরা ব্লগার। হাসিতে হাসিতে...
২. যাহা হোক দেখিলাম আইরিন সুলতানা মনোনয়ন পাইয়াছেন এবং তিনি বর্তমানে ২য় অবস্থানে আছেন। কিন্তু তাহার যে ব্লগ খানা মনোনয়ন পাইয়াছে তাহা কতটুকু সেরা ব্লগ হইবার যোগ্য সেই প্রশ্ন আমার থাকিয়া যায়। আইরিন সুলতানা ১০০ তে ৮০ পাইবার মত ভালো ব্লগার। কিন্তু ২৪ ঘন্টার বাংলা নিউজ হইতে তাহার মনোনয়নে আমি অবাক হইয়াছি। আরে বাপু ব্লগটাইতো বেটা হইতে উঠিয়া দাঁড়াইলো সেইদিন মাত্র, এখনি উহা সেরা ব্লগার উপহার দিবে কি করিয়া, বা দিতেছে কি করিয়া!!!
সব মিলাইয়া ভিষন গোঁজামিলে পরিয়া হাবুডুবু খাইতেছি, কি আর করা!!
ডয়েচে ভেলে সেরা ব্লগ প্রতিযোগিতায় তিনটি ক্যাটাগরীতে বিজয়ী তিনজন ব্লগারকে অভিনন্দন জানাই
মোটামুটি আমি শতভাগ নিশ্চিৎ তিন ক্যাটাগরীতে সেরা ব্লগার কারা হচ্ছেন। এ বিষয়ে পূর্বানুমানের কিছু কারণ আগের পোস্টে উল্লেখ করেছি। http://www.somewhereinblog.net/blog/zedfroma ফেসবুক আইডি, টুইটার অ্যাকাউন্ট, সাইবার ক্যাফে, ল্যাপটপ ও দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ এবারের প্রতিযোতার ফলাফল নির্ধারনের মূল নিয়ামক তাতে কোন সন্দেহ নেই।
সেরা ব্লগার, সেরা বাংলা ব্লগ আর সামাজিক ক্যাম্পেইন এই তিন বিভাগে বিজয়ীদের অগ্রীম শুভেচ্ছা জানানোর লোভটা সামলাতে পারছিনা। তবে প্রতিযোগিতার এই ফর্মেট কোন আহাম্মকের মাথা থেকে বের হয়েছে তা জানতে খুব ইচ্ছা হচ্ছে।
ইমন জুবায়েরের জন্য ভোট চেয়ে স্টিকি পোস্ট, ববস্ বেস্ট ব্লগার, ২৪ ঘন্টার বাংলা নিউজ ব্লগ কলিকাতা ব্লগ আরো কতিপয় সমালোচনা
দৃষ্টি আকর্ষন বিভাগে মাথার ঠিক নিচে ব্রাক ব্যাংকের তলায় ইমন জুবায়ের-কে সেরা ব্লগার নির্বাচনের জন্য ভোট চেয়ে একটা পোস্ট ঝুলিতেছে। সবাই পোস্টে গিয়া আহা উহু করিতেছে, কেউ দিনে সাত-সতেরো ভোট দিয়াছে বলিয়া দাবী করিতেছে। সব মিলাইয়া উৎসব মুখর পরিবেশে বুবসে ভোটের বন্যা বহিয়া যাইতেছে বলিয়া মনে হয়।
কিন্তু একি ইমন জুবায়েরের ভোট ২১% হইতে বাড়িয়া ২২ কি ২৩ হইতেছেনা কেন?!! আর ঐদিকে কলিকাতা ব্লগে ভোটের বান ডাকিয়াছে, বুবস বুঝি উপচাইয়া পরিবে। সাবরিনার ব্লগ মনে প্রানে চাহিতেছি সেরা ব্লগ হোক, তাহার সম্পর্কে যতটুকু জানি তাহাতে তাহার সংগ্রামের মূল্য সে পাক কোন আপত্তি করিবোনা। কিন্তু আপত্তি রহিয়াছে কতিপয় বিষয়ে-
১. ১১ তারিখ পর্যন্ত ভোটিং লাইন ওপেন, ভোট দেওয়া যাইতেছে ফেসবুক ও টুইটার হইতে ২৪ ঘন্টা পরপর। ইহা কি আজব নিয়ম বাপু! ডয়েচে ভেলের এই আজগুবী নিয়ম মোটেও মনঃপুত হইতেছেনা। সাইবার ক্যাফে মালিক সমিতির কেহ থাকিলেই হইলো, তাহার প্রিয় ব্লগার নিঃসন্দেহে সেরা বাংলা ব্লগার হইবে। ১০ টা কম্পিউটার আর শ খানেক ফেসবুক আইডি + শ খানেক টুইটার আইডি নির্বাচন করিবে সেরা ব্লগার। হাসিতে হাসিতে...
২. যাহা হোক দেখিলাম আইরিন সুলতানা মনোনয়ন পাইয়াছেন এবং তিনি বর্তমানে ২য় অবস্থানে আছেন। কিন্তু তাহার যে ব্লগ খানা মনোনয়ন পাইয়াছে তাহা কতটুকু সেরা ব্লগ হইবার যোগ্য সেই প্রশ্ন আমার থাকিয়া যায়। আইরিন সুলতানা ১০০ তে ৮০ পাইবার মত ভালো ব্লগার। কিন্তু ২৪ ঘন্টার বাংলা নিউজ হইতে তাহার মনোনয়নে আমি অবাক হইয়াছি। আরে বাপু ব্লগটাইতো বেটা হইতে উঠিয়া দাঁড়াইলো সেইদিন মাত্র, এখনি উহা সেরা ব্লগার উপহার দিবে কি করিয়া, বা দিতেছে কি করিয়া!!!
সব মিলাইয়া ভিষন গোঁজামিলে পরিয়া হাবুডুবু খাইতেছি, কি আর করা!!
ডয়েচে ভেলে সেরা ব্লগ প্রতিযোগিতায় তিনটি ক্যাটাগরীতে বিজয়ী তিনজন ব্লগারকে অভিনন্দন জানাই
মোটামুটি আমি শতভাগ নিশ্চিৎ তিন ক্যাটাগরীতে সেরা ব্লগার কারা হচ্ছেন। এ বিষয়ে পূর্বানুমানের কিছু কারণ আগের পোস্টে উল্লেখ করেছি। http://www.somewhereinblog.net/blog/zedfroma ফেসবুক আইডি, টুইটার অ্যাকাউন্ট, সাইবার ক্যাফে, ল্যাপটপ ও দ্রুতগতির ইন্টারনেট সংযোগ এবারের প্রতিযোতার ফলাফল নির্ধারনের মূল নিয়ামক তাতে কোন সন্দেহ নেই।
সেরা ব্লগার, সেরা বাংলা ব্লগ আর সামাজিক ক্যাম্পেইন এই তিন বিভাগে বিজয়ীদের অগ্রীম শুভেচ্ছা জানানোর লোভটা সামলাতে পারছিনা। তবে প্রতিযোগিতার এই ফর্মেট কোন আহাম্মকের মাথা থেকে বের হয়েছে তা জানতে খুব ইচ্ছা হচ্ছে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৪৫
লেখক বলেছেন: আপনার লেখাটা আমি আগেই পড়েছি। গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ আপনার। আগামী সংখ্যায় সংযুক্তি হিসেবে ওই লেখার লিংকটি রাখবো।
৮. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৫
কবির চৌধুরী বলেছেন: এই কদিনে ইমন জুবায়ের কে ভোট দিতে যেয়ে বিষয়টা নিজেই আঁচ করতে পেরেছি। হতাশ হলাম।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৪৭
লেখক বলেছেন: ইমন জুবায়েরের জন্য সামহোয়্যারে আপনারা যারা ভোট প্রার্থনা করছেন, তারা শেষপর্যন্ত হতাশই হবেন। পুরো সামহোয়্যারের ৪০ হাজার ব্লগার ঝাঁপিয়ে পড়লেও পূর্বনির্ধারিত কাঁটা নড়াতে পারবেন না বোধহয়, যদি না ডয়চে ভেলে কর্তৃপক্ষ এখনই ত্বরিৎ ব্যবস্থা নেয়।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৫২
লেখক বলেছেন: আর সঙ্গে থাকুক একটি ডায়েট পেপসি!
১০. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৪০
একরামুল হক শামীম বলেছেন: এই প্রতিযোগিতার এবারের আসরের কয়েকটা বিষয় নিয়ে আমার কিছু অবজার্ভেশন রয়েছে।
১. সেরা ব্লগ নির্বাচনে কোটা পদ্ধতি মোটেও ভালো লাগেনি।
২. প্রতিদিন ১ বার করে ভোট দেওয়ার বিষয়টাও পছন্দ হয়নি।
১. সেরা ব্লগ নির্বাচনে কোটা পদ্ধতি মোটেও ভালো লাগেনি।
২. প্রতিদিন ১ বার করে ভোট দেওয়ার বিষয়টাও পছন্দ হয়নি।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৫৬
লেখক বলেছেন: আসলে রেজওয়ান বাংলা ব্লগমণ্ডলের সবাইকে খুশি করতে চেয়েছেন একটু একটু মনোনয়নের প্রসাদ বিতরণ করে। ফলে কোটাবাজি ছাড়া তার উপায়ও ছিল না।
প্রতিদিন একবার নয়, বৈধভাবে দুবার করে ভোট দেওয়া যাচ্ছে ডয়চে ভেলের নীতিমালা অনুযায়ী। সেটা আবার ডয়চে ভেলে অফিসিয়ালি প্রচারও করছে ঢাকঢোল পিটিয়ে।
প্রতিদিন একবার নয়, বৈধভাবে দুবার করে ভোট দেওয়া যাচ্ছে ডয়চে ভেলের নীতিমালা অনুযায়ী। সেটা আবার ডয়চে ভেলে অফিসিয়ালি প্রচারও করছে ঢাকঢোল পিটিয়ে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২০
লেখক বলেছেন: ভোটিং সিস্টেম জঘন্য তো বটেই। কারচুপির পথটা ডয়চে ভেলে কর্তৃপক্ষ ইচ্ছে করেই খোলা রেখেছে। কিন্তু মূল ঘটনা সেটা নয়। ভোটাভুটি শুরু হওয়ার একঘন্টার মধ্যেই একজন বিশেষ ব্লগারের পক্ষে ভোট পড়েছে ৩০%। এবার চিন্তা করুন, এর বিপরীতে কী অসাধ্য সাধন করতে আপনারা খামোখা শ্রম দিচ্ছেন!
১২. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৪২
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২২
লেখক বলেছেন: সস কি লাগবে?
১৩. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:০৬
অ্যাডলফ বলেছেন: ফিফা ভাই, আপনাকে আমি অন্য একটা বিষয় নিয়ে একটু অনুরোধ করবো।আপনি প্লিজ লিবিয়ার সর্বশেষ পরিস্হিতি নিয়ে একটি তথ্যবহুল, যৌক্তিক পোষ্ট দেন।
আপনার পূর্বের পোষ্ট অসাধারণ লেগেছে।
আপনার পূর্বের পোষ্ট অসাধারণ লেগেছে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:২৫
লেখক বলেছেন: লিবিয়ার প্রতিদিনের পরিস্থিতির ওপর গভীর মনোযোগে নজর রাখছি। তবে এ নিয়ে ব্লগারদের আগ্রহ কম। আপনার আগ্রহ দেখে তাই অবাক হলাম। তবু দেখা যাক। ধন্যবাদ।
১৪. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৪
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: প্রধান সমস্যা হল একই নিক থেকে একাধিকবার ভোট দেওয়া্। ওরা কি জানে না আমরা কি চিজ?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩২
লেখক বলেছেন: ডয়েচে ভেলে কর্তৃপক্ষ যেখানে
ঢোল বাজিয়ে অফিসিয়ালিই এই জাল ভোটের জন্য সবাইকে অনুপ্রাণিত করছে, সেখানে বরং বলতে হয় ওরাই বা কী চিজ!
ঢোল বাজিয়ে অফিসিয়ালিই এই জাল ভোটের জন্য সবাইকে অনুপ্রাণিত করছে, সেখানে বরং বলতে হয় ওরাই বা কী চিজ!
১৫. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:২৫
বিষদেব বলেছেন: এটা অন্য কেউ লেখলে বোধহয় এত হাসি পেত না যতটা ফিফা লেখায় পাচ্ছে। পিঠ চুলকাচুলকি সংস্কৃতিতে ফিফার একাকিত্ব কি এতই অসহনীয় যে হাতটা কানের পিছ দিয়ে ঘুরিয়ে নিজের পিঠ চুলকানোর কষ্টও সহ্য করছেন? কোটাবাজিতে আপনার ভাইপো শ্রেণীর কারো নাম উঠে আসে নি নিশ্চিত হলাম তাহলে।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩৪
লেখক বলেছেন: মতামতের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। যে কোনো অবস্থায় আপনার মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন রাখতে চাই।
১৬. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৪২
বিষদেব বলেছেন: আমরাবন্ধু কোটা : শওকত হোসেন মাসুম।
এইটাতে আপনার পর্যবেক্ষনকে স্বাগত জানাচ্ছি, সারাদিনে মোটমাট ৩ জন অনলাইন ব্লগার যাদের হারিকেন দিয়ে খুঁজলে মিনিট দুয়েক লগইন দেখা যায় আর গোটা চারেক ভিজিটর- লেখকও আবার রিপ ভ্যান উইঙ্কেল- তিনি কোটায় নির্বাচিত হয়েছেন ব্লগের নাম জাতে তুলতে সেটাই তো যথেষ্ট নয় কি?.........নিঃসন্দেহে।
সামহোয়্যারইন ব্লগ কোটা : ইমন জুবায়ের।
ভাইপো শ্রেণী হিসেবে একে আপনার নিকটাত্মীয় বলে সন্দেহ করছিলাম, কি করব- আপনার মৌনতাই দায়ী। দুয়েক লাইন বলবেন দয়া করে, হোক না কিছু পিঠ চুলকাচুলকি?
টাইগার বামটা না হয় স্টিকি পোস্ট থেকেই কিছু ধার করে আনুন।
সচলায়তন কোটা : হিমু।
আপনি যে বিষয়ে দ্বিমত করছেন সেটায় আপনি সামান্য পরিমান জড়িত থাকার কারনেই অন্য বিষয় গুলো টেনে এনে অন্যদের সমতায় আনার জন্য অসঙ্গত মনে করেছেন। যে বাড়ীওয়ালা স্থানীয় মুরুব্বী ব্লগারটি সচলায়তন নামক লেখক ফোরামে (!) বসে দিব্যি 'পিতা মাতা ও তৎ সম্বন্ধনীয় লোকদের' সাথে কুকুর বেড়ালের অবৈধ সংগম প্রস্তাব ব্লগে লিখে বেড়ান এর নাম কিভাবে নির্বাচিত হয়? যে মডারেশন (হাসতে হাসতে মরি) ব্যবস্থার আরোপে রাসেল পারভেজ, মামুন ও অন্যান্য আরো ব্লগারদের কলম বন্ধ করে দেওয়া হয়, সেটার উপর লুঙ্গি তুলে মাহবুব আজাদরা লাঠালাঠি করে বঙ্গভাষার শ্রী বৃদ্ধি করছেন তিনি ডয়েচে বালে (কপিরাইটঃ আইজু) লেখক ফোরামটির হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন..... কিছু নিম্ন মানের চুলকানি পোস্টসমৃদ্ধ ব্লগ বাংলা ব্লগ প্রতিযোগীতায় নামতে পারে ....ক্ষমা করো ভগবান
রেজওয়ান সম্ভবত আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড নন, অন্তত সেখান থেকেই আরো দুয়েকটা (এরচেয়ে ভালো) পোস্ট সমৃদ্ধকরণ স্ক্রিণ শট দেওয়া যাবে। ঘুরে আসুন না
এইটাতে আপনার পর্যবেক্ষনকে স্বাগত জানাচ্ছি, সারাদিনে মোটমাট ৩ জন অনলাইন ব্লগার যাদের হারিকেন দিয়ে খুঁজলে মিনিট দুয়েক লগইন দেখা যায় আর গোটা চারেক ভিজিটর- লেখকও আবার রিপ ভ্যান উইঙ্কেল- তিনি কোটায় নির্বাচিত হয়েছেন ব্লগের নাম জাতে তুলতে সেটাই তো যথেষ্ট নয় কি?.........নিঃসন্দেহে।
সামহোয়্যারইন ব্লগ কোটা : ইমন জুবায়ের।
ভাইপো শ্রেণী হিসেবে একে আপনার নিকটাত্মীয় বলে সন্দেহ করছিলাম, কি করব- আপনার মৌনতাই দায়ী। দুয়েক লাইন বলবেন দয়া করে, হোক না কিছু পিঠ চুলকাচুলকি?
টাইগার বামটা না হয় স্টিকি পোস্ট থেকেই কিছু ধার করে আনুন।
সচলায়তন কোটা : হিমু।
আপনি যে বিষয়ে দ্বিমত করছেন সেটায় আপনি সামান্য পরিমান জড়িত থাকার কারনেই অন্য বিষয় গুলো টেনে এনে অন্যদের সমতায় আনার জন্য অসঙ্গত মনে করেছেন। যে বাড়ীওয়ালা স্থানীয় মুরুব্বী ব্লগারটি সচলায়তন নামক লেখক ফোরামে (!) বসে দিব্যি 'পিতা মাতা ও তৎ সম্বন্ধনীয় লোকদের' সাথে কুকুর বেড়ালের অবৈধ সংগম প্রস্তাব ব্লগে লিখে বেড়ান এর নাম কিভাবে নির্বাচিত হয়? যে মডারেশন (হাসতে হাসতে মরি) ব্যবস্থার আরোপে রাসেল পারভেজ, মামুন ও অন্যান্য আরো ব্লগারদের কলম বন্ধ করে দেওয়া হয়, সেটার উপর লুঙ্গি তুলে মাহবুব আজাদরা লাঠালাঠি করে বঙ্গভাষার শ্রী বৃদ্ধি করছেন তিনি ডয়েচে বালে (কপিরাইটঃ আইজু) লেখক ফোরামটির হয়ে প্রতিনিধিত্ব করছেন..... কিছু নিম্ন মানের চুলকানি পোস্টসমৃদ্ধ ব্লগ বাংলা ব্লগ প্রতিযোগীতায় নামতে পারে ....ক্ষমা করো ভগবান
রেজওয়ান সম্ভবত আপনার ফেসবুক ফ্রেন্ড নন, অন্তত সেখান থেকেই আরো দুয়েকটা (এরচেয়ে ভালো) পোস্ট সমৃদ্ধকরণ স্ক্রিণ শট দেওয়া যাবে। ঘুরে আসুন না
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩৮
লেখক বলেছেন: আপনার ভাবনার কিছু কিছু আমার সঙ্গে মিলে যাচ্ছে। যদি কিছু মনে না করেন, এ বিষয়ে আমি আগামী পর্বে বিস্তারিত বলতে চাই।
সত্য প্রকাশের স্বার্থে ফেসবুক থেকে কিছু স্ক্রিনশট কি দিতে পারেন, যদি সম্ভব হয়?
সত্য প্রকাশের স্বার্থে ফেসবুক থেকে কিছু স্ক্রিনশট কি দিতে পারেন, যদি সম্ভব হয়?
১৭. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:০১
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন:
পর্যবেক্ষণে রইলো।
আমি খুব মজা পাচ্ছি এইসব আন্তব্লগ রাজনিতীতে।
জাল ভোট দেয়ার একখান সিস্টেম জানছি, এখন কথা হৈলো অটোবট তৈরি করা লাইগবো। আছেন নি কেউ?
আমিও গ্যালারীতে বৈলাম, ঐ কনফ্লিক্ট ভাই, সরেন মিয়া। জায়গা দেন।
পর্যবেক্ষণে রইলো।
আমি খুব মজা পাচ্ছি এইসব আন্তব্লগ রাজনিতীতে।
জাল ভোট দেয়ার একখান সিস্টেম জানছি, এখন কথা হৈলো অটোবট তৈরি করা লাইগবো। আছেন নি কেউ?
আমিও গ্যালারীতে বৈলাম, ঐ কনফ্লিক্ট ভাই, সরেন মিয়া। জায়গা দেন।
১৮. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১৬
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: পুরো সামহোয়্যারের ৪০ হাজার ব্লগার ঝাঁপিয়ে পড়লেও পূর্বনির্ধারিত কাঁটা নড়াতে পারবেন না বোধহয়, যদি না ডয়চে ভেলে কর্তৃপক্ষ এখনই ত্বরিৎ ব্যবস্থা নেয়।
পারা যাবে।
একটা অটোবট ৫-১০ টা কম্পিউটারে। আর শখানেক ফেসবুক, টুইটার আইডি।
অনেকটা ভোটকেন্দ্র দখলের মতো।
পারা যাবে।
একটা অটোবট ৫-১০ টা কম্পিউটারে। আর শখানেক ফেসবুক, টুইটার আইডি।
অনেকটা ভোটকেন্দ্র দখলের মতো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৪৯
লেখক বলেছেন: হাহাহা। পারা যাবে না তা বলি না। রেজোওয়ানারা খুব ভদ্রভাবে বিধি মেনে ভোট দিচ্ছেন, তাই বলছি ওভাবে কাজ হবে না সারা জীবনেও। আপনার এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে অনেকেই এখন তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে। সুশান্তরা বোধহয় ডয়চে ভেলে ব্লগ প্রতিযোগিতায় সব বিভাগে আমারব্লগকে জেতানোর জন্য রীতিমতো ভোট কারখানা খুলে বসেছে। হায়রে, এরা যদি ওভাবে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য তালিকায় কক্সবাজারকে জেতাতে পারতো!
১৯. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:১৬
রাইসুল জুহালা বলেছেন: @কনফ্লিক্ট, এস.কে.ফয়সাল আলম, রুদ্রপ্রতাপ এবং অন্যান্য গ্যালারীর দর্শকবৃন্দ - শুধুই গ্যালারীতে বসে মজা পাওয়ার ইচ্ছা হলে এই পোস্ট দেখে আসতে পারেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৫৩
লেখক বলেছেন:
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৫৫
লেখক বলেছেন: কী উপায়?
২১. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৩০
রুদ্রপ্রতাপ বলেছেন: নাহ, আমার আর কথা কওন ঠিক হৈতেছে না। আন্তঃ ব্লগীয় রাজনিতীতে পৈড়া আমার আবার দফারফা না হয়া যায়।
রাইসুল জুহালা@ ভাই আমরা আম-কাঁঠাল জাতীয় ব্লগার, আমাদের চুপচাপ থাকাই ভালো। রথী মহারথীরা মারামারি করুক, আমরা লড়তে গেলে অঘোরে প্রাণ হারাবো।
রাইসুল জুহালা@ ভাই আমরা আম-কাঁঠাল জাতীয় ব্লগার, আমাদের চুপচাপ থাকাই ভালো। রথী মহারথীরা মারামারি করুক, আমরা লড়তে গেলে অঘোরে প্রাণ হারাবো।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৫৭
লেখক বলেছেন: আমি ব্লগীয় রাজনীতি-টাজনীতি বুঝি না। ওসবে আগ্রহও নেই। শুধু এটুকু জানি যে, সত্য কথাটা সাহস করে বলতে হবে।
২২. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ২:৪৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: ভোটের ফলাফল দেখতে গিয়ে খুব অবাক হইলাম। কেন হইলাম তা নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০৩
লেখক বলেছেন: আমি বরং অবাক হচ্ছি আপনাদের বোকামি দেখে। যেখানে কারসাজির সম্ভাব্য সব পথই খোলা এবং কারসাজির সবগুলো লক্ষণও সুস্পষ্ট সেখানে ভোট দিতে যাওয়াটাই বোকামির নামান্তর এবং শ্রেফ পণ্ডশ্রম।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০৪
লেখক বলেছেন: আমারও সেটাই মনে হয়।
২৪. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০০
তর্পন বলেছেন:
ডয়েশে ভেলের ব্লগ যাচাই, এমন ভোটের মানে কি? - ২
Click This Link
ডয়েশে ভেলের ব্লগ যাচাই, এমন ভোটের মানে কি?
Click This Link
এমন প্রতিযোগিতায় থাকার একদম কোন মানে নাই।
ডয়েশে ভেলের ব্লগ যাচাই, এমন ভোটের মানে কি? - ২
Click This Link
ডয়েশে ভেলের ব্লগ যাচাই, এমন ভোটের মানে কি?
Click This Link
এমন প্রতিযোগিতায় থাকার একদম কোন মানে নাই।
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:০৮
লেখক বলেছেন: দুটো লেখাই অসামান্য। ডয়চে ভেলে কর্তৃপক্ষের উচিত এখনই ভোট প্রতারকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়ে তাদের প্রতিযোগিতা থেকে বহিষ্কার করা। তবে আমার সন্দেহ আছে ডয়চে ভেলের আন্তরিকতা ও উদ্দেশ্য নিয়ে।
২৬. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:৩৩
যেড ফ্রম এ বলেছেন: রাইসুল জুহালাকে ধন্যবাদ অমন একটি পোস্ট দেখিয়ে দেয়ার জন্য। একটু কোট করি-
*****************************************************************
সামুর বিভিন্ন পোস্টে যেরকম গেল রে গেল বলে চিৎকার শুরু হইছে, তাতে মনে হইতেছে ইমন জুবায়েরের ধারেকাছে কাউর আসার কথা না।
আমি তাই এইখানে পয়েন্ট আউট করতেছি যে ইমন জুবায়ের যা ভোট পাইছেন, সেইটাতে আমি কোনো সমস্যা দেখতেছি না। উনি কেন আরো বেশি ভোট পাইতেছেন না এর কারণ বলতে গিয়া আমি বলছি যে,
ক. ব্লগারদের সঙ্গে উনার ইন্টিমেসি কম, অন্যদের বেশি। খ.উনার লেখা বিতর্কিত অথবা আলোড়িত না।
গ. জেবতিক আর আইরিনের সামু পরিচিতির কারণে সামুর ভোট তাঁরাও ভালোই টানতেছেন।
এইটা আমার অবজার্ভেশন। আমার মনে হইছে এই কারণে অন্যরা বেশি ভোট পাইতেছে।
******************************************************************
ভোট কারচুপির কি আছে না আছে তা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নেই। অপপ্রয়োগের সুযোগটা করে দিয়েছে ডয়েচে ভেলে। কিন্তু একটা প্রতিযোগিতায় অনেকগুলো বিভাগে কোন নির্দিষ্ট ব্লগের ব্লগাররা গনহারে সেরা হলে, ঐ ব্লগের ডোশিয়ারটা একটু উল্টে পাল্টে দেখতে ইচ্ছে করে। কোলকাতা ব্লগ বিশ্বমানে উন্নিত হয়েছে তা অবশ্য বলার অপেক্ষা রাখেনা।
হায় ভগবান। আউটলদের আখরায় যুক্তি আর ক্রিটিক্যাল এনালাইসিসের কি নহর বইছে। জুহালাকে আবার ধন্যবাদ ঐ নহরে স্নান পূর্বক বিমল ও নির্মল আনন্দ আহোরণের সুযোগ করে দেয়ায়।
===>রেজোওয়ানারা খুব ভদ্রভাবে বিধি মেনে ভোট দিচ্ছেন, তাই বলছি ওভাবে কাজ হবে না সারা জীবনেও। আপনার এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে অনেকেই এখন তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে। সুশান্তরা বোধহয় ডয়চে ভেলে ব্লগ প্রতিযোগিতায় সব বিভাগে আমারব্লগকে জেতানোর জন্য রীতিমতো ভোট কারখানা খুলে বসেছে। হায়রে, এরা যদি ওভাবে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য তালিকায় কক্সবাজারকে জেতাতে পারতো!
*****************************************************************
সামুর বিভিন্ন পোস্টে যেরকম গেল রে গেল বলে চিৎকার শুরু হইছে, তাতে মনে হইতেছে ইমন জুবায়েরের ধারেকাছে কাউর আসার কথা না।
আমি তাই এইখানে পয়েন্ট আউট করতেছি যে ইমন জুবায়ের যা ভোট পাইছেন, সেইটাতে আমি কোনো সমস্যা দেখতেছি না। উনি কেন আরো বেশি ভোট পাইতেছেন না এর কারণ বলতে গিয়া আমি বলছি যে,
ক. ব্লগারদের সঙ্গে উনার ইন্টিমেসি কম, অন্যদের বেশি। খ.উনার লেখা বিতর্কিত অথবা আলোড়িত না।
গ. জেবতিক আর আইরিনের সামু পরিচিতির কারণে সামুর ভোট তাঁরাও ভালোই টানতেছেন।
এইটা আমার অবজার্ভেশন। আমার মনে হইছে এই কারণে অন্যরা বেশি ভোট পাইতেছে।
******************************************************************
ভোট কারচুপির কি আছে না আছে তা নিয়ে আমার কোন মাথা ব্যাথা নেই। অপপ্রয়োগের সুযোগটা করে দিয়েছে ডয়েচে ভেলে। কিন্তু একটা প্রতিযোগিতায় অনেকগুলো বিভাগে কোন নির্দিষ্ট ব্লগের ব্লগাররা গনহারে সেরা হলে, ঐ ব্লগের ডোশিয়ারটা একটু উল্টে পাল্টে দেখতে ইচ্ছে করে। কোলকাতা ব্লগ বিশ্বমানে উন্নিত হয়েছে তা অবশ্য বলার অপেক্ষা রাখেনা।
হায় ভগবান। আউটলদের আখরায় যুক্তি আর ক্রিটিক্যাল এনালাইসিসের কি নহর বইছে। জুহালাকে আবার ধন্যবাদ ঐ নহরে স্নান পূর্বক বিমল ও নির্মল আনন্দ আহোরণের সুযোগ করে দেয়ায়।
===>রেজোওয়ানারা খুব ভদ্রভাবে বিধি মেনে ভোট দিচ্ছেন, তাই বলছি ওভাবে কাজ হবে না সারা জীবনেও। আপনার এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে অনেকেই এখন তালিকার শীর্ষে অবস্থান করছে। সুশান্তরা বোধহয় ডয়চে ভেলে ব্লগ প্রতিযোগিতায় সব বিভাগে আমারব্লগকে জেতানোর জন্য রীতিমতো ভোট কারখানা খুলে বসেছে। হায়রে, এরা যদি ওভাবে প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য তালিকায় কক্সবাজারকে জেতাতে পারতো!
২৭. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:৩৬
যেড ফ্রম এ বলেছেন: আগের মন্তব্যের কন্টিনিউশন-
হাহাহা... সেদিন জিশান শা ইকরামের লেখায় মন্তব্য করেছিলাম -
"কোন লাভ নেই"
আর কাকে যেন বলেছিলাম আমি অন্তত তিনজন বিজয়ীর নাম এখনই বলে দিতে পারি।
হাহাহা... সেদিন জিশান শা ইকরামের লেখায় মন্তব্য করেছিলাম -
"কোন লাভ নেই"
আর কাকে যেন বলেছিলাম আমি অন্তত তিনজন বিজয়ীর নাম এখনই বলে দিতে পারি।
২৮. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ রাত ৩:৫১
রাইসুল জুহালা বলেছেন: @যেড ফ্রম এ, কলকাতা ব্লগের লিঙ্ক দিতে পারবেন? গুগলে সার্চ দিয়ে তো কিছু পেলাম না।
২৯. ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১১ ভোর ৪:১০
পেঁচালি বলেছেন: নির্বাচনে জিতার পর পুরুস্কার নিতে জার্মানীতে দুই সাপ্তাহ জন্য - তাহলে এই নির্বাচনে জিতা আমার জন্য খুব জরুরী। এত দিন ধরে টেরাই করটাছি বিডেশ যাওনের কিন্তু পারটাছি না । ভাই এসব নির্বাচনে নমিনেশন পাইতে হলে কি যোগ্যতা লাগে ??? জলদি কন ভাই - নেক্সট ইয়ার টেরাই নিমু - আমার আবার জার্মানী যাওনের বড় শখ - তাছাড়া ২ সাপ্তাহ পর পালাইয়া যাওনেরও একটা গোপন পেলান আছে
আমারে কেউ রং চা আর বিড়ি খাওয়ালে তারে আমার ভোটটা দিয়া দিতাম
আমারে কেউ রং চা আর বিড়ি খাওয়ালে তারে আমার ভোটটা দিয়া দিতাম
বাংলা শব্দটার সাথেই বোধহয় দুর্নীতি'র ডিফল্ট লিংক আছে