ওপরের লাইনটি বাংলাভাষার অন্যতম এক প্রধান কবি মোহাম্মদ রফিকের
আমার বাসার ইন্টারনেট সংযোগটি বিগড়ে যায় প্রায়ই, যখন-তখন। গতকাল অকবিদের নিয়ে পোস্ট দেওয়ার কিছুক্ষণ পরই হঠাৎ করে একই দশা। ঘন্টাখানেকের চেষ্টাতেও আর সংযোগ পাওয়া গেল না।
অফিসে এসে পিসি খুলে দেখি গতরাতে রীতিমতো ঘূর্ণিঝড় বয়ে গেছে ব্লগের ওপর দিয়ে। আমার ওই পোস্টের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ায় ১০-১২টি পোস্ট (বেশিও হতে পারে) পড়েছে গতরাতেই। কয়েকটি পড়েছে আজ সকালেও। আমার পোস্টটি ৩৩ জনের ভাল লেগেছে, ৪৫ জনের ভাল লাগেনি। যাদের ভালো লেগেছে, তাদের ধন্যবাদ। যাদের ভালো লাগেনি তাদেরও। তবে আমার অনুমান বলছে, মাইনাসদাতা ৪৫ জনের মধ্যে মাত্র ২০ জন অকবি। বাকি ২৫ জন চিত্রনায়িকা ববিতার ভক্ত। এই জায়গায় বোধহয় একটা ভুল হয়েছে। চিত্রনায়িকা ববিতা আমারও প্রিয়। ব্লগীয় কবিতার সঙ্গে যুক্তিযুক্ত তুলনাটা আসলে হতে পারতো চিত্রনায়িকা ময়ূরীর সঙ্গে। তারপরও আমার পোস্টে তুলনা হিসেবে ববিতার নাম এসেছে। আসলে অপকবিতার সঙ্গে মেলে এমন শব্দ নায়িকামহলে আর কীইবা আছে?
যা হোক, সবচেয়ে বড়ো কথা, সবচেয়ে বড়ো প্রাপ্তি এই যে, ভিমরুলের চাক কিংবা অপকবিদের দূর্গে ঢিল কিংবা গোলাটা মোটামুটি সফলভাবেই নিক্ষেপ করা গেছে। তাতে আশানুরূপভাবে অকবি আর অপকবিরা ক্ষেপেছে। ক্ষেপে যাওয়া মানেই একধাপ পতনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। যতো বেশি ততো।
যে ব্লগে মাসুদ খানের কবিতায় পাঁচটা ক্লিক পড়ে না, যে ব্লগে জনৈক মেহেদী ইকবাল রমি কিংবা আরিফুল হোসেন তুহিনই প্রধান কবি, সেই ব্লগ নিয়ে আমার তেমন উচ্চাশা নেই। তবে সময় থাকলেই অপকবিদের দূর্গে আঘাত হেনে যেতে হবে ক্রমাগত, যতো বিপত্তিই আসুক না কেন। মনে রাখতে হবে, অকবিমাত্রেই অলস, নির্বোধও বটে। আর অপকবিতা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সবচেয়ে বড়ো কথা, কবিতার নামে অরাজকতা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
আমার বাসার ইন্টারনেট সংযোগটি বিগড়ে যায় প্রায়ই, যখন-তখন। গতকাল অকবিদের নিয়ে পোস্ট দেওয়ার কিছুক্ষণ পরই হঠাৎ করে একই দশা। ঘন্টাখানেকের চেষ্টাতেও আর সংযোগ পাওয়া গেল না।
অফিসে এসে পিসি খুলে দেখি গতরাতে রীতিমতো ঘূর্ণিঝড় বয়ে গেছে ব্লগের ওপর দিয়ে। আমার ওই পোস্টের পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়ায় ১০-১২টি পোস্ট (বেশিও হতে পারে) পড়েছে গতরাতেই। কয়েকটি পড়েছে আজ সকালেও। আমার পোস্টটি ৩৩ জনের ভাল লেগেছে, ৪৫ জনের ভাল লাগেনি। যাদের ভালো লেগেছে, তাদের ধন্যবাদ। যাদের ভালো লাগেনি তাদেরও। তবে আমার অনুমান বলছে, মাইনাসদাতা ৪৫ জনের মধ্যে মাত্র ২০ জন অকবি। বাকি ২৫ জন চিত্রনায়িকা ববিতার ভক্ত। এই জায়গায় বোধহয় একটা ভুল হয়েছে। চিত্রনায়িকা ববিতা আমারও প্রিয়। ব্লগীয় কবিতার সঙ্গে যুক্তিযুক্ত তুলনাটা আসলে হতে পারতো চিত্রনায়িকা ময়ূরীর সঙ্গে। তারপরও আমার পোস্টে তুলনা হিসেবে ববিতার নাম এসেছে। আসলে অপকবিতার সঙ্গে মেলে এমন শব্দ নায়িকামহলে আর কীইবা আছে?
যা হোক, সবচেয়ে বড়ো কথা, সবচেয়ে বড়ো প্রাপ্তি এই যে, ভিমরুলের চাক কিংবা অপকবিদের দূর্গে ঢিল কিংবা গোলাটা মোটামুটি সফলভাবেই নিক্ষেপ করা গেছে। তাতে আশানুরূপভাবে অকবি আর অপকবিরা ক্ষেপেছে। ক্ষেপে যাওয়া মানেই একধাপ পতনের দিকে এগিয়ে যাওয়া। যতো বেশি ততো।
যে ব্লগে মাসুদ খানের কবিতায় পাঁচটা ক্লিক পড়ে না, যে ব্লগে জনৈক মেহেদী ইকবাল রমি কিংবা আরিফুল হোসেন তুহিনই প্রধান কবি, সেই ব্লগ নিয়ে আমার তেমন উচ্চাশা নেই। তবে সময় থাকলেই অপকবিদের দূর্গে আঘাত হেনে যেতে হবে ক্রমাগত, যতো বিপত্তিই আসুক না কেন। মনে রাখতে হবে, অকবিমাত্রেই অলস, নির্বোধও বটে। আর অপকবিতা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। সবচেয়ে বড়ো কথা, কবিতার নামে অরাজকতা কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না।
0 মন্তব্য