দেলোয়ার বলেছেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যাপারে আমাদের আপত্তি নেই।
- আপত্তি থাকলেই বা কী? আপনার আপত্তিতে কী এসে যায় জনাব?
তিনি এরপর বলছেন, তবে এই বিচার হতে হবে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে প্রচলিত আইনে বিচার করতে হবে।
- যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রচলিত আইনে করবে, নাকি বিশেষ আদালতে করবে- সেটা তুই বলার কে রে, পায়জামার ফিতা খোলায়ার হোসেন?
তিনি সরকারকে সতর্ক করে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যেন বিরোধীদলকে দমনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়, এ ব্যাপারটি তাদের নিশ্চিত করতে হবে।
- সাকা চৌধুরীর জন্য ভয় হয়! আওয়ামী স্বৈরতন্ত্রের মাঝেও তোদের ওপর ভরসা রাখতে পারি না শুধু এই একটি কারণে- নির্লজ্জ রাজাকার তোষণ।
এদিকে জামায়াত আবার ঠিক আজকেই (২০ ডিসেম্বর) চারজন মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দিতে যাচ্ছে। এরা হলেন- উইং কমান্ডার হামিদুল্লাহ খান, লে. কমান্ডার অব. আফাজ উদ্দিন বীর প্রতীক, মেজর জেনারেল (অব.) শফি আহমদ চৌধুরী এবং কবি আল মাহমুদ। সংবর্ধনার তালিকায় আছে ৯ নম্বর সেক্টর কমান্ডার প্রয়াত মেজর অব. আবদুল জলিলের নামও। তাকে নাকি মরণোত্তর সংবর্ধনা দেওয়া হবে। এর মধ্যে উইং কমান্ডার হামিদুল্লাহ খান গত নির্বাচনে চারদলীয় ঐক্যজোট প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ইতিমধ্যে অভিযুক্ত এবং একাত্তরের আলবদর নেতা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ নিজে এই সংবর্ধনা দেবেন।
কিছুক্ষণ আগেই পড়লাম একাত্তরের এক প্রত্যক্ষদর্শীর স্মৃতিচারণ- ...আমি তাদের চলে যেতে দেখে একটু উঠে বসি এবং ভাইয়ের পেটে ভুঁড়ি ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি। ভাই আমাকে বলে, তোরে হয়তো আল্লায় মায়ের কোলে ফিরাইয়া নিতে পারে। আমারে একটু পানি দিবি ? আমি চারদিকে তাকাই। পানি কোথায় ? চারদিকে কেবল রক্ত...
মাঝে মাঝে শালার কাঁদতে ইচ্ছে করে!
- আপত্তি থাকলেই বা কী? আপনার আপত্তিতে কী এসে যায় জনাব?
তিনি এরপর বলছেন, তবে এই বিচার হতে হবে স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় ও সাক্ষ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে প্রচলিত আইনে বিচার করতে হবে।
- যুদ্ধাপরাধীদের বিচার প্রচলিত আইনে করবে, নাকি বিশেষ আদালতে করবে- সেটা তুই বলার কে রে, পায়জামার ফিতা খোলায়ার হোসেন?
তিনি সরকারকে সতর্ক করে বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার যেন বিরোধীদলকে দমনের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়, এ ব্যাপারটি তাদের নিশ্চিত করতে হবে।
- সাকা চৌধুরীর জন্য ভয় হয়! আওয়ামী স্বৈরতন্ত্রের মাঝেও তোদের ওপর ভরসা রাখতে পারি না শুধু এই একটি কারণে- নির্লজ্জ রাজাকার তোষণ।
এদিকে জামায়াত আবার ঠিক আজকেই (২০ ডিসেম্বর) চারজন মুক্তিযোদ্ধাকে সংবর্ধনা দিতে যাচ্ছে। এরা হলেন- উইং কমান্ডার হামিদুল্লাহ খান, লে. কমান্ডার অব. আফাজ উদ্দিন বীর প্রতীক, মেজর জেনারেল (অব.) শফি আহমদ চৌধুরী এবং কবি আল মাহমুদ। সংবর্ধনার তালিকায় আছে ৯ নম্বর সেক্টর কমান্ডার প্রয়াত মেজর অব. আবদুল জলিলের নামও। তাকে নাকি মরণোত্তর সংবর্ধনা দেওয়া হবে। এর মধ্যে উইং কমান্ডার হামিদুল্লাহ খান গত নির্বাচনে চারদলীয় ঐক্যজোট প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। যুদ্ধাপরাধী হিসেবে ইতিমধ্যে অভিযুক্ত এবং একাত্তরের আলবদর নেতা জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদ নিজে এই সংবর্ধনা দেবেন।
কিছুক্ষণ আগেই পড়লাম একাত্তরের এক প্রত্যক্ষদর্শীর স্মৃতিচারণ- ...আমি তাদের চলে যেতে দেখে একটু উঠে বসি এবং ভাইয়ের পেটে ভুঁড়ি ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করি। ভাই আমাকে বলে, তোরে হয়তো আল্লায় মায়ের কোলে ফিরাইয়া নিতে পারে। আমারে একটু পানি দিবি ? আমি চারদিকে তাকাই। পানি কোথায় ? চারদিকে কেবল রক্ত...
মাঝে মাঝে শালার কাঁদতে ইচ্ছে করে!
লেখাটির বিষয়বস্তু(ট্যাগ/কি-ওয়ার্ড): war crime, jamat, jamaat, jamaat-e-islami, 1971, muktijuddho, independence war, trial of war criminals, war criminal, ali ahsan mojahid, ali ahsan mujahid ;
প্রথম প্রকাশ
0 মন্তব্য