সরকার ও আওয়ামী লীগের বর্ষসেরা নিকৃষ্ট কাজ
১. বছরজুড়ে সারা দেশে যুবলীগ, ছাত্রলীগ, শ্রমিক লীগের অবাধ টেন্ডারবাজি।
২. ঢাকায় ভারতীয় দূতাবাসের নিরাপত্তা রক্ষায় ভারতীয় বাহিনী মোতায়েনে সহযোগিতা করা।
৩. প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা ড. তৌফিক-ই-ইলাহী, প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক ও প্রধানমন্ত্রী পুত্র জয়ের বিরুদ্ধে শেভরনের কাছ থেকে ৫ লাখ মিলিয়ন ডলার ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ।
৪. সচিবালয়ে বিক্ষোভের অভিযোগে নিম্ন আদালতের দুই বিচারককে চাকরিচ্যুত করা। যদিও কয়েক ঘণ্টার মাথায় আবার তাদের চাকরিতে পুনর্বহাল করা হয়।
৫. দল নিয়ে বিব্রতকর মন্তব্যের জের ধরে আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিলকে হেনস্তা।
৬. ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা এগিয়ে আনা।
৭. রাজনৈতিক হয়রানিমূলক মামলা বিবেচনায় একতরফাভাবে সরকারি দলের নেতাদের মামলা প্রত্যাহার করে নেওয়া।
৮. জিয়া আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নাম পরিবর্তনে সিদ্ধান্ত
৯. জাতীয় সংসদের উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর পুত্র সাজেদ আকবরের দণ্ডাদেশ মওকুফ।
১০. যুদ্ধাপরাধীদের বিচার নিয়ে অযথা কালক্ষেপণ ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি।
১১. বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া আসামের স্বাধীনতাকামী নেতাদের গোপনে ভারতের হাতে তুলে দেওয়া।
বর্ষসেরা উৎকৃষ্ট কাজ
১. ছাত্রলীগের কর্মকাণ্ডে বিব্রত হওয়ায় সাংগঠনিক কার্যক্রম স্থগিত করা।
২. বিরোধীদলীয় নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ৬ নম্বর শহীদ মইনুল সড়কের সেনানিবাসের বাড়ি বরাদ্দ বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া।
বর্ষসেরা ৪ দাঙ্গাবাজ সাংসদ
১. টেকনাফের আবদুর রহমান বদি
২. পটুয়াখালীর গোলাম মাওলা রনি
৩. নারায়ণগঞ্জের সাংসদ কবরী সারওয়ার
৪. চট্টগ্রামের এমএ লতিফ
বর্ষসেরা অনাকাঙ্ক্ষিত পদত্যাগ
১. লে. জেনারেল (অব.) হাসান মশহুদ চৌধুরী, দুদক চেয়ারম্যানের পদ থেকে
২. সোহেল তাজ, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে
প্রথম প্রকাশ
0 মন্তব্য